পোস্টগুলি

অপ্রকাশিত চিঠি

 শোভার যেন দুঃখের কোনো শেষ নাই। পরীক্ষায় ফেল করার পর পড়াশোনার মন মানসিকতা চেঞ্জ হয়ে আর পড়তো না।পড়তো তবে বহু চিন্তা করে তার পড়াশোনা মনে রাখতে পারতো না।বহুবার আত্মহত্যা করতে গিয়েও ফিরে আসতে হয়েছে, তার কিছু দেনা আছে। সেজন্য তাকে বাচতে হবে, একটা সময় সব পরীক্ষায় পাশ করে উঠে।কেউ হয়তো নিরব অনুভূতি গুলো জানেও না।যাদের সাথে মিশতে চেষ্টা করছে হেসে হেসে তারাই তাকে মৃত্যুর দিকে টেনে নিয়েছে। আর একটা সময় পরে নিজের অবহেলার ঔষধ নেওয়া বন্ধ করে দিয়েছে, অসুস্থতার একটা হাসি দিয়েছে, কে জানতো এটাই ছিল তার শেষ হাসি।বাচার মতো সব রকম রাস্তা পথ সে বন্ধ করে দিয়েছে। সব মানুষ তাকে বিষিয়ে তুলেছিলো সে তাদের থেকে বহু দূরে চলে গেছে। সহানুভূতি দেখানো কিছু মানুষ আবার তাকে বাচতে শিখায়।তার মতন জীবন যুদ্ধে ব্যর্থ আর কাউকেই পাওয়া যায় নাই। মনে হয় ওর একটাই স্বপ্ন, বেঁচে থাকায় যেন তাহার স্বপ্ন। সব রকম অসুস্থ অলসতা কুচিন্তা ছেড়ে অতি ভালো সুভদ্র হয়ে একটা মূহুর্ত সে বাঁচতেছিলো। অমনি দুর্নীতি তাহারে আবার আক্রমণ করে বসলো।মানুষ যত কথাই বলুক,তার কথা কেউ শুনতে পায় না।সেই শোভা যেন রবীন্দ্রনাথের সুভার মতো কথা বলে না।কথা বলে আকাশের স...

আক্ষেপ

 আজ থেকে একশ বছর পূর্বে লেখকেরা দুর্নীতি নিয়ে অনেক বইয়ে লিখে গেছে এই পুরোনো লেখকের বই পড়লে আজকেও বুঝা যায় তখনকার সমাজব্যবস্থায় সবচেয়ে বড় অবনতির ক্ষেত্রে দুর্নীতি একমাত্র বিরাজমান। দেশ সেখান থেকে একশ বছরে ডিজিটাল হইছে ঠিকই কিছু একটা দুর্নীতি নামক ব্যাধি আজও সমানে আছে। আগেও সরকারের দোষ দিছে এখনো সরকারের দোষ দিছে। কিছু সরকার এর কোনো দোষ নাই, সব দোষ আমাদের। সরকার একটা মানুষ হয়ে দুর্নীতি দমন সহজ না।আমরাই আমাদের সুবিধার জন্য নিজের মতন করে সিস্টেম চালু করে ফেলি।এই আমুল সিস্টেম যদি পরিবর্তন না হয় তাহলে ত দেশ উন্নত হবে না। দেশের লোকের টাকা হয়েছে কারো ক্ষমতা হয়েছে, কিন্তু এইসব ক্ষতিকারক কিছু না। সবকিছুই খারাপ হলেও তারমধ্যে ভালো আছে। ছোট ছোট স্বার্থে দুর্নীতি দমন নিজেদের করতে হবে, আপনি কিছুতেই অসুস্থ সিস্টেম যদি না মানেন তাহলেই হয়েছে। এই ধরেন রেলওয়ে মানুষের দুর্ভোগ। কালোবাজারি দুরাত্মে সাধারণ জনগন অতিষ্ঠ, চোখে কোনো পথ না দেখে আমি আপনি ওদের সাথে দুর্নীতির প্রশয় নেয়। এখন বলবেন কোথায় গেলে এদের রুহতে পারা যায়। আজ থেকে একশ বছর আগেও দেশ স্বাধীন ছিল না, তখন পাকিস্তানি আমলে, ইংরেজ শাসন ব্যবস্থা আমলে ...

মাথা ঘুরায় বমি আসে

 মাঝে-মধ্যে মনে হচ্ছে মাথা ঘুরছে, ভার্টিগো নয় তো? লক্ষণগুলি চিনে নিন... শুধু স্ট্রেস নয়, যে কোনও মানসিক সমস্যা থেকে আকছাড় মাথা ঘোরে। আসলে একটা নিরাপত্তাহীনতা কাজ করে। আর তার থেকেই মাথা ঘোরে।মাথাঘোরা, কানে আওয়াজ আসা, হাঁটার সময় বেসালাম হয়ে যাওয়া সাধারণত ভার্টিগো (Vertigo)-র লক্ষণ। এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক: বয়স্করা প্রায়ই বলেন চলাফেরা করতে গিয়ে টাল খাচ্ছি। মাথা ঘুরছে। বিশেষ করে যাদের ছেলেমেয়েরা বিদেশে থাকে। বেশির ভাগ ক্ষেত্রে এঁদের একাকীত্ব গ্রাস করে। সঙ্গে অসহায় বোধ, নিরাপত্তাহীনতা। আর তার বহিঃপ্রকাশ হয় ওই টাল খাওয়া দিয়ে। অথচ যদি জিজ্ঞেস করা হয় আপনি কি পড়ে গিয়েছেন কখনও, বা কেউ কি বলে আপনি টাল খাচ্ছেন, উত্তর আসবে, না। মানে ভীতি থেকে মাথা ঘোরে। আবার মাথা ঘুরলে একটা ভয় কাজ করে, এই বুঝি পড়ে যাব। তার থেকে টেনশন, ভীতি তৈরি হয়। হ্যাঁ। স্ট্রেস থেকেও মাথা ঘোরে। শুধু স্ট্রেস নয়, যে কোনও মানসিক সমস্যা থেকে আকছাড় মাথা ঘোরে। ধরুন, আপনাকে কয়েকটা ইট পাশাপাশি সাজিয়ে তার ওপর দিয়ে হাঁটতে বলা হল। দিব্যি হেঁটে চলে যাবেন। কিন্তু যদি সেই ইটগুলোকে ১০ ফুট উঁচু করে দিয়ে হাঁটতে বলা হয়, পারবেন না। মাথা ঘুরে প...

আজকের আপডেট

 পূজার ছুটি শেষে আপডেট আজকের দিন  ইউটিউব কিভাবে ডিজেবল করব যাতে আর কোনো ভাবেই ইউজ না করতে পারে। আম্মু সহ ঘরে আব্বু বোন টু মেরে বসে ইউটিউব দেখে 😑দেখুক দেখতে মানা করি নাই, খাবার দাবার ফেলে রান্না করা ছেড়ে ইউটিউব দেখে 😶আমি বাড়িতে আসার পরে ফোন চেক করছি ৭১৬ পর্ব একমাসে দেখে ফেলে সার্চ করে 🙂প্রযুক্তি আমার বাসায় অভিশাপ, বাসায় ত ওয়াই ফাই ও নাই, বিকল্প হিসেবে ফোন ২ জি করে করতাম 😊😴আজকে সকালে কোনো রকমে হাফ প্লেট খেয়ে নৌকা ধরতে গেছিলাম, রাস্তায় গাড়ি পেয়ে হাফ রাস্তা যাই তারপর আগের নৌকা ঘাটে খালি পায়,ওই নৌকা দিয়ে শহরে পৌঁছে কাদা ভেঙে মেইন রোডে পৌঁছে দেখি আরেকটু পরে হসপিটাল, তারপর থেকে হসপিটাল ঘুরতে ঘুরতে সব হসপিটাল ঘোরা শেষ, আলহামদুলিল্লাহ আমি এখন জানি কোন হসপিটাল কোন ডাক্তার বসে 🥵পুরা শহর খুজে ওই একটা হসপিটাল বের করি সেখানে আবার আমি যারে দেখামু সেই ডাক্তার পায় নাই। যারে পাইছি ওনি ৩ টায় বসবে।তারপর বাসায় কল ফেন্ডকে কল দিয়ে ওই হসপিটাল জানি।এরপরে আবার সে হাসপাতাল বের করি,হাসপাতাল বন্ধ কতক্ষণ দাড়ায় থাকি কেউ এসে খুলবে পরে ওইদিকে কি আছে দেখতে গিয়ে দেখি হসপিটাল আরেকটা এবং এটাই আমার কাঙ্খিত ?...

Bangladesh Career Olympiad

ছবি
 🔴⬜বাংলাদেশ ক্যারিয়ার অলিম্পিয়াডে আপনি কেনো অংশগ্রহন করবেন?   ➡️যেহেতু প্রতিযোগীতাটি সারাদেশব্যাপী হবে সারা দেশের মেধাবীদের সাথে নিজের একটা সমন্বয় করতে পারবেন।   ➡️পাবেন সার্টিফিকেট, ক্রেস্ট, মেডেল,লেপটপ সহ আকর্ষনীয় পুরষ্কার।  সার্টিফিকেট টি তথা ভবিষ্যতে আপনার সিভিকে যে কতুটকু সহায়তা করবে তা সময়মতো বুঝতে পারবেন। ( তাছাড়া তিন ক্যাটাগরিতে ১ম তিন জন ১০ লাখ টাকা করে পাবেন) ➡️ নেটওয়ার্কিং ,  সারা দেশের মেধাবীদের সাথে ও সম্মানিত বিসিএস ক্যাডার শিক্ষকদের সাথে কমিনিউকেশন বৃদ্ধি পাবে।   🟥⬛ বাংলাদেশ ক্যারিয়ার অলিম্পিয়াডে কেনো দায়িত্ব নিবেন?  ➡️প্রথমত আপনার সাংগাঠনিক দক্ষতা বৃদ্ধি পাবে। নেটওয়ার্কিং তৈরি হবে অনেক, সকল পর্যায়ের এবং সকল জেলার মানুষেদর সাথে মেশার সুযোগ।  ➡️কমিনিউকেশন স্কিল ডেবেলপ হবে, বাংলাদেশের অংশগ্রহনকারী  সকল পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের সাথে যোগাযোগ বৃদ্ধি পাবে এবং তাদের সাথে নিজেকে তুলনা করতে পারবেন!  ➡️সম্মানিত বিসিএস ক্যাডার গাজী মীজানুর রহমান স্যার ও শাকিল আল আমীন স্যার দের সাথে যোগাযোগ করতে পারবে ও স্...

মধ্যরাতের নির্ঘুমের গল্প

  বিদুৎ অফিস থেকে বিদুৎ বন্ধ করে দিছে এটাই লোডশেডিং। প্রকৃতি দক্ষিণ দিকে আসা ঠান্ডা বাতাস বন্ধ করে দিছে এইটা আমার জন্য গজব😑 পাঁচ দিন ধরে রাতে দক্ষিণ দিকে আসা বন্ধ বাতাস।আমি ঘুমাতে না পারার একমাত্র কারণ। বৈদ্যুতিক পাখা সারাক্ষণ চলছে ঠিকই খুব বেশি ক্লান্ত না হলেও আমাকে ঘুম পারাতে পারছে না।আল্লাহর দান বাতাস যখন ফজরের আজানের পরপরই বয়ে আসে আমি তখনই ঘুমে ঢলে যায়। ভোর ৫ টার পর আমি কখনো ঘুমায় না কিন্তু প্রকৃতি আমাকে ঘুম পাড়ায় এখন সেই সময়। বেড়েছে তাপমাত্রা আর সাথে মশা।ডালপালা কর্তনের ফলে একটা উঠতি বয়সী গাছ নিহত হয়েছে আর অসংখ্য শোকরিয়া আল্লাহ যা করেন ভলোর জন্যই করেন।গাছ মরাটা আমি জ্বীনের জন্য ভাবছিলাম, পরে নিশ্চিত হলাম একটা বাড়ন্ত চারাকে সমস্ত ডালপালা ছেঁটে বাঁচতে দেওয়া হয়নি ভুলবশত। #মধ্যরাত ে নির্ঘুমের গল্প

ব্যবসায় নিয়ে ভাবছি

 ব্যবসা হলো পৃথিবীর সবচেয়ে সম্মানীয় পেশা। ব্যবসায় শিক্ষা নিয়ে পড়াশোনার সূত্র না বাস্তবতার সূত্রে বেশ কিছু দিন ধরে ব্যবসায় নিয়ে নতুন চিন্তা ভাবনা গবেষণা সবকিছুই। নিজে ব্যবসায়ী হতে চেয়েছিলাম লক ডাউন এ বিনা লাভে পরে পরিবার চোখে আঙুল দিয়ে এলাকায় আমাদের পূর্ব ব্যবসায়ের দেনা এবং ক্ষতির কথা মনে করিয়ে দিলো।এখনো আমরা অনেক মানুষের কাছে বাকি নেওয়ার পণ্যের অনেক টাকা পাওনা।আমি ত হতাশ হয়েছিই।তারপর থেকে বিজনেস নিয়ে চিন্তা চেতনা, কিভাবে মানুষ ঠিকে থাকে তাদের এত রাতারাতি বনেদি বনে যাওয়ার রহস্য কি!খুজে খুজে ১০ টা ব্যবসায়ি অন্তত সৎ পাইছি সবার অবস্থান ধ্বংসের মুখোমুখি কারণ কালোবাজারি চোরাচালানের জন্য, তারা ত বৈধ্য ভবে হালাল উপায়ে বিজনেস করে। আমি নিশ্চিত তারাই জান্নাতে যাওয়ার জন্য উপযুক্ত। আর বিজনেস এর টেকনিক দেখলে আপনি এতটাই বোকা বনে যাবেন কল্পনা ও করতে পারবেন না।আসুন ব্যবসার মতো সম্মানীয় পেশাতে সবাই সৎ উপারে ব্যবসায় করি। এই ইহকালটা ৬০ বছরে সীমাবদ্ধ তারপর যতদিন বাচবেন বোনাস।পরকাল বলে একটা জিনিস আছে, মানুষের টাকায় ওজন কম দাম বেশি রাখার মানে কি, মজুত করে খাবার সংকট করলে রাতারাতি বনেদি হবেন তবে সুখ পাবে...

রহস্যের সঙ্গে

ফোনে এতক্ষণ আমি রঙ্গিলা ফানুস ২ নাটক দেখতেছিলাম, ফেইসবুক এ ঢুকে নোটিফিকেশন চেক করে আরেকটা ভিডিও প্লে করি,আমি আলোর দিকে মুখ করে ডার্ক ইডিটিং একটা ছবি দেখি।এমনি নজরে আসে আমার বাম চোখ লাল তারপর ওই ক্যামেরা অন করে দেখতে চেষ্টা করি দেখা যায় না।পরে ভালো মতন দেখতে চোখের ছবি তুলে দেখি চোখের এই অবস্থা। আর গতকাল রাতে আতর ও আগরবাতি গন্ধ পাওয়ার পর থেকে বাম হাতের কব্জি তে প্রচুর পেইন কোনো ভাবে নাড়াতে পারি না, রাতে পেইন নিয়ে ঘুমায় গেছিলাম সকালে ও ব্যাথা। হাতে কোনো রকম আঘাত পায়নি আমি। আমার বাম চোখ ও অসম্ভব লাল হাতে ধরলে পেইন ফিল হয় না, শুধু জয়েন্ট নাড়ানো যায় না,অনেক বেশি পরিমাণ পেইন। পেইন ত দেখানো সম্ভব না। হাত ফুলেও নাই  তবে চোখ লাল কতটা আপনারাই দেখেন।আমি কোনো ঘটনা ফান করে লেখছি না আমি শেয়ার করতেছি। বি দ্র চোখ আমার বড় ওই, এটা নিয়ে মজা না করলে খুশি হবো আমি।  আর আমি কি লেখব না লেখব আপনাদের বলে লিখতে হবে, আমার সাথে যে ঘটনা ঘটে আমি শেয়ার করার জন্য একান্তই নিজস্ব ব্যাপার আমার। তবে ভাবতেছি আগামীকাল এই জায়গা ছেড়ে বাসায় চলে যাবো।মনে হয় না বেশিক্ষণ থাকতে পারব।একটা মানুষ পাগল হওয়ার বাকি আছে।সারাক্ষণ ...

রহস্য

ছবি
  শনিবার কলেজ আসি তারপর থেকে শরীর যে কি পরিমাণ খারাপ যাচ্ছে আল্লাহ জানে একমাত্র,জানালা খোলা ছিল দক্ষিণ দিকে কলেজ টাই সুনশান-নিস্তব্ধ নিরবতা যতদূর চোখ যায় ফাকা মাঠ রাস্তা ফসলি জমি পুকুর আর দুই একটা গাছ চোখে পড়ে,বিশাল একটা জায়গা দেখা যায় সবটাই জনশূন্য, দক্ষিণ পূর্ব দিকে গেলে কিছু বাড়ি ঘর। কলেজ এর পূর্ব সাইডে রেললাইন এর পাশে মোটামুটি বড় একটা পুকুর খাল উর্বর জমি,বড় একটা কড়ই গাছ আছে খুব পুরনো, যাই হোক এইসব ঝোপঝাড় এ জ্বিন আছে। আমি সেদিন ভয় পাই একটা বাঁশির শব্দ দূর থেকে ভেসে আসছিলো,গান শুনছিলাম ফোনে কানে হেডফোন গুঁজে, বাঁশির শব্দ শুনার আগেই একটা কুকুর এসে সামনে দিয়ে যায়,রাস্তায় লাইটের কারছে দেখা যায়, রাত একটা পর্যন্ত পূর্নিমার চাঁদের আলো ঝলমল করে জানালা দিয়ে আসে আমার রুমে।কুকুর যাওয়া সময়টা তিনটা বাজার বিশ মিনিট আগে মানে মাঝরাতে ২টা ৪০ এ হবে তার ঠিক পরপরই কি সুন্দর একটা বাঁশির শব্দ, এই শব্দে আমি গানের কথা ও ভুলে যায় খুব মুগ্ধ হয়ে শুনতেছি,হঠাৎ মনে পড়ে আরে চিনাইর এলাকায় যে বড়ভাই বাঁশি বাজায় সে ত বিদেশে। মূহুর্তে গায়ে কাটা দিয়ে উঠে সেই ভয়টা এখনো আছে তাই এখন পিছন ফিরে লেখতেছি শয্যায় আগেই ঠিক ম...

অবহেলিত এই গল্প

  আসার পরে শুধু কল দিয়ে বাসায় বলছি আমি কলেজ এ পৌঁছে গেছি।তারপর থেকে ফোন সাইলেন্স করি না বাসা থেকে কল দিবে তাই। একটা কলও দেয়নি,চারদিন অপেক্ষা করে নক করছি তাও বিরক্তিকর যেন।আমার ফোনে এম্বি আছে বাসার ফোনে এমবি আছে, হোয়াটসঅ্যাপ ইমু কানেক্টেড করা আছে তাও একবার কল দিয়ে কেমন আছি জিগ্যেস করার প্রয়োজন মনে করে নাই। আমি অন্তত সবার এত বিরক্তি কারণ। মেসেজ দিয়ে জিগ্যেস করছি কেমন আছে সবাই অনেক বেশি বিরক্ত আমার উপর। তারপর আর কথা বাড়ানোর সাহস হয়নি কারেন্ট নাই বলছিলাম জাস্ট অনেক কথা শুনতে হলো।বাড়ির বাইরে এসে হয়তো ডিপ্রেশন নাই প্যারা নাই চিল আর চিল লাইফে।আমি অল্প কেঁদেছি কষ্ট কমে গেছে অনেকটা।এতটা কেয়ারলেস আমি নিজেকে দূরেই রাখি।নর্মালিও আমি কারো সাথে মিশি তাদের কথা বলি না আমি খারাপ বদমেজাজি উগ্র উদ্ভব টাইপের। আমার এখন চিৎকার করে কাঁদতে ইচ্ছে করছে বাসার সাথে ডিসকানেকটেড হতে ইচ্ছে করছে সব জায়গায় ব্লক করে রাখি।আমার পুরা লাইফটা এভাবে হেলাফেলা করে জ্বালিয়ে পুড়িয়ে আঙ্গার হইছে। আমার আশেপাশের কোনো সমস্যা ওই সমস্যা না।মেন্টাল সাপোর্ট জীবনে খুব দরকারি।যাই হোক আলহামদুলিল্লাহ আমি ভালো আছি এখনো মন মানসিকতা কতটুকু ...
 আমার চোখের পানি গুলো অন্তত মিথ্যে ছিল না,মিথ্যে নাটকের কান্না নিশ্চুপ হয় না 

রহস্যময় গল্পের শেষ

ছবি
  একটা ফেক আইডির জন্য এই তিনদিনে আমার সুন্দর সাজানো গুছানো জীবন তছনছ হয়ে গেছে। কতবড় সাহস নিয়ে আমার নাম দিয়ে আইডি খুলে আমার।আবার আমার পেইজের পোস্ট শেষ করে পোস্টে লাইক করে। তখনই সন্দেহ হইছিলো তারপর আইডি লিংক রাখি, আজকে শো করে আইডিটা নাই ফেইসবুকেই লিংক সেভ করছি। এই আইডিটা সন্দেহ ছিল, অবশ্য আমার কোনো রকম ক্ষতি কীা চোখে পড়েনী,তবে খুঁজে খুঁজে কোন মেয়ে ঠিকই আমাকে বয়ফ্রেন্ড রে ভয়েস দে নক দে। হে বেডার মতন আমি মনে করে কথা ক🙄,গলা হুবহু আমার মতন বলে, 🙂😆আমি কিন্তু কোনো ফেক আইডি ইউজ করি না,আগের আইডি ডিলিট ্সবখানে নাম ছবি সহ একাউন্ট 🙄😶আমি ফেক আইডি চালানোর প্রশ্নই উঠে না।এমন একটা মানসিক ডিপ্রেশন এ পড়ে গেছি আল্লাহ জানে শুধু, আমার কান্না ছাড়া রাতে কোনো উপায় ছিল না, পরিস্থিতি এমন হওয়ার কথা ছিল 🙄যেই কাজটা করছে ভালো করে নাই আমি ঠিকই খুঁজে বের করতে পারব।একটা মেয়ের সম্পের্ক ফাটল ধরাইছে আমারে কাঁদাইছে আর আমি এখনো চুপ।আরে বাবারি আমি কারো সাথে রিলেশন করি নাই, ফেইসবুকের লাইক গুনে গুনে সন্দেহ 😷 কই যামু। আমি সকালে বুঝতে পারছি আমার শুধু তাকে নই কাউকেই দরকার নাই। কারণ যে মানুষ বিশ্বাস করে না তারে আমি কিভা...

রহস্যময়

ছবি
 আলো ছায়ার খেলা  সন্ধ্যা নামে মনের আকাশে  হয়তো কোনো এক রহস্যময় গল্পের শেষটা শুরু হয়ে আবারও শেষ হয়ে গেলো... রহস্যময়

জীবনের মানে

ছবি
 আমি হিসাববিজ্ঞান বিভাগের আমার চেয়ে বেশি খারাপ পরিস্থিতিতে? আমার বেচে থাকার জন্য সেই অনুভূতি। আমার মতো পরিস্থিতি হলেও কি করতো লোকে আল্লাহই ভালো জানে।পকেটে ৩ শ টাকা নিয়ে বাসা থেকে চলে আসছি।আগামীকাল কি হবে সেই চিন্তা ও আমার মধ্যে নাই। আমার সব কথা না বললেও এইটুকু বলব এক দিকে বাঁচা মরণ অন্য দিকে ক্যারিয়ারের চিন্তা, পরীক্ষায় ফেল আমি নতুন করে কঠিন সাতটা সাবজেক্ট নিয়ে ভাবা।এখনো নতুন পুরান কোনো বই কেনা হয়নি,অসুস্থতা একদিন কেটে যাবে না হয় মারা ত যাব।পড়াশোনা করে ও অনেক বেকার আমার দ্বারা কিছু সম্ভব না আমি রিয়েল লাইফ ভার্চুয়াল লাইফ সবকিছু স্টাগল করে চলছি।পথে চলতে ফিরতে কত কথা শুনা লাগে। এত পাইভেট পড়ে ফেল বলা আগে এইটা বলা ত উচিত ছিল এত অসুস্থ তাও পরীক্ষা দিয়ে আসছ।আবার নতুন করে পড়ার স্বপ্নে বাড়ি ছাড়ছি।নিজের সমস্যা গুলো একান্ত,সবদিকেই ঝামেলা আসুক পরিস্থিতি আরও খারাপ হোক আলহামদুলিল্লাহ এই জীবনের শুকরিয়া। আমি হাজার শুকরিয়া করি কারণ আমি আমার নতুন জীবন পাইছি।যদি কেউ বলে ভালো নাই তাহলে কিছু বলার নেই। আমার চেয়ে আরও খারাপ অবস্থা আছে। ভেবেছিলাম আমি ই অসুস্থ কিন্তু হসপিটাল গিয়ে নিজের মতবাদ পাল্টে গেলো। নি...

পিজি হাসপাতাল ভালো ছিল

 রাত থেকে প্রচন্ড রকম মাথায় পেইন, চোখের ডান সাইডে ব্লাড জমে গেছে। ব্রেইনের এক্স-রে তে ডান দিকের কর্নিয়া তে একটু হেরফের, ডাক্তারের অবহেলায় আবার আরেকটা সমস্যা। পিজি হাসপাতালের অধ্যাক্ষ ঠিকই ধরতে পারছিল হয়তো সেজন্য এক্সরে করে আসতে বলছিলো,আসার আগের দিন গেছিলাম বৃষ্টির জন্য রোগী কম ছিল তাই চেম্বার বন্ধ হয়ে যায়। আমার আরেক হাসপাতাল থেকে বের হওয়ার ছুটির কাগজ নিতে দেরী হয়ে গেছিলো।ডাক্তার আগের দিন দিছে কারণ ঐ দিন আসতাম ২ টার পরে ছুটি দেওয়া হয় তাই ট্রেন মিস করছিলাম, ঐ দিকে ২ টার পরে ডাক্তার বসে, পৌঁছাতে ৫ টা বেজে গেলো শাহবাগ ৬/৮ পর্যন্ত ডাক্তার থাকে। রোগী কম চলে গেছে, প্রায় মাথা ঝিমঝিম করে এখন ত দেখছি সমস্যা খুবই খারাপের দিকে এগুবে 

স্বপ্ন

ছোট বেলায় স্বপ্ন দেখতাম ভালো রেজাল্ট করে পাশ করুম।কিন্তু একটু বড় হওয়ার পরে প্রশাসন বিভাগের স্বপ্ন দেখি পুলিশ হবো।এরপরে স্বপ্ন জাগে সাংবাদিকতা করার কিন্তু সাংবাদিক স্বামী স্ত্রী খুন হওয়ার হওয়ার পরে সেই স্বপ্ন দেখা ভুলে যায় তারপর আমি ক্লাস 9 এ উঠে যায় দেখতে দেখতে।বাবা-মার কথার বাইরে মানবিক না পড়ে ব্যবসায় শিক্ষা নিয়ে পড়ি।সাইন্স নিয়ে একটা ভূত মানে প্রচুর কঠিন এই বিষয়ে পড়া।কিন্তু সাধারণ বিজ্ঞান বইটা আমার প্রিয় তাই পড়তাম বেশি এই বইটা।মাধ্যমিক স্তর শেষ করে উচ্চ মাধ্যমিকে পড়াশোনা তখন পড়াশোনা খুবই ভালো লাগে আমি ও ব্যাংকার হওয়ার স্বপ্ন দেখি। এইচএসসি শেষ করেই আমি আমি সেনাবাহিনীর পরীক্ষা দিলাম ফেল করলাম, বিভিন্ন ভার্সিটিতে ভর্তি হইতাম এডমিশন টেস্ট দিলাম তখন ভার্সিটি চান্স মানে বিসিএস ক্যাডারের স্বপ্ন। অবশেষে সরকারি কলেজ এর ভর্তি হওয়ার স্বপ্ন পূরণ হই না,আমি একটা এমপিভুক্ত কলেজ এ ভর্তি হই এনইউ অধীনে।প্রিয় সাবজেক্ট বাংলা নিয়ে বাসা থেকে পড়তে দেই নাই।আমি তাই হিসাববিজ্ঞান এ চান্স পেয়ে পড়া শুরু করে দিলাম। এ যেন জীবনের নতুন একটা জায়গা সব পড়া ইংরেজি এবং বিবিএ তে তুলনা মূলক কঠিন পড়া।ফাস্ট ইয়ারে না পড়েও পাশ ...

সকালের নাস্তা

ছবি
কলা পাতার স্মেল এ চালের রুটি সাথে এখনি ঝাল করে রান্না করা তরকারি 🙂আমি অবশ্য মাংস খাই না চিপায় পড়ে খাওয়া লাগলো🙂বাসা থেকে চলে যাব অনেক মিস করব মায়ের হাতের রান্না 😊

সিগারেট

  আমি ভাবছিলাম আমার ফেন্ড রোমি ইনস্টাগ্রামে সিগারেট বিলাস করে শুধু 🙄😷এখন দেখি অনেক পোলা মায়া ধোয়া ছাইড়া ফডু আপ দে🙄কিন্তু রোমি শুধু পুড়ানো সিগারেট এর সাথে প্রকৃতির শো আপ করে।সিগারেট খারাপ কিছু না জনসংখ্যা কমিয়ে দেশের চাপ কমাতে সাহায্য করে, ৫০% ভ্যাট সরকার পাওয়ার মাধ্যমে দেশের রাজস্ব বৃদ্ধি পাওয়া খারাপ কিছু না। সিগারেট ডিপ্রেশন বাড়াতে সাহায্য করে কারণ পুড়াতে পুড়াতে টাকার সাথে কলিজা পুড়ানো যায়।আমি আগে নিরুৎসাহিত করতাম তারপর দেখি আমার সামনে দাড়িয়ে বেয়াদবের মতন লোকে সিগারেট খাই।এখন আমি সবাইকে চায়ের সাথে সিগারেট খাইতে বলি কারণ তারা তাড়াতাড়ি মরুক চাই😃🤣আমার এই অদ্ভুত সিগারেট প্ররোচনায় সবাই ভাবতে শুরু করেছে আমি সিগারেট খাই। আমি জেনে বুঝে খামু নাকি,🙄মামা মারা গেছে ফুসফুস ক্যান্সারে। সিগারেটের মূল্য তালিকায় সর্বোচ্চ হলো বেনসন ১৫ টাকা 🙄 আমি স্টার গোল্ডডিফ এই তিন সিগারেটের নাম জানি সবগুলোই বিকট গন্ধ। তবে আমার সামনে বসে ইন্ডিয়ান বিদেশি সিগারেট এলাকার এক বড় ভাই টানছিলো। এর গন্ধ ছিল তুলনীয়। আমি গাড়িতে উঠলে সিগারেট খেলে কেউ আমার বমি আসে 😃সেজন্য ড্রাইভার নিজে থেকেই যাত্রীকে না করে যাত্রী ও খ...

বৃষ্টি হচ্ছে আর কাঁঠাল না হলে জমে?

ছবি
 

বউ পিডানি

  নিজে যতই খারাপ হয় না কেন প্রিয় মানুষ ত প্রিয় মানুষ ওই।শকুনের কু নজর পড়লে প্রিয় মানুষের উপর মানুষ ছটফট করে। আমি গরু পিঠাইছে দেখছি জীবনে কিন্তু বউকে এভাবে পিডাইতে আর দেখি নাই। নেশা করুক আর নেশার যন্ত্রণায় কাটা মুরগির মতন মৃত্যু যন্ত্রণা নেউক তবুও প্রিয় মানুষ ত প্রিয় মানুষই। কারো নজর না পড়ুক সবার প্রিয় মানুষ যেন যারযার থাকে। #বউ পিডানি