পোস্টগুলি

গল্প লেবেল থাকা পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

মধ্যরাতের নির্ঘুমের গল্প

  বিদুৎ অফিস থেকে বিদুৎ বন্ধ করে দিছে এটাই লোডশেডিং। প্রকৃতি দক্ষিণ দিকে আসা ঠান্ডা বাতাস বন্ধ করে দিছে এইটা আমার জন্য গজব😑 পাঁচ দিন ধরে রাতে দক্ষিণ দিকে আসা বন্ধ বাতাস।আমি ঘুমাতে না পারার একমাত্র কারণ। বৈদ্যুতিক পাখা সারাক্ষণ চলছে ঠিকই খুব বেশি ক্লান্ত না হলেও আমাকে ঘুম পারাতে পারছে না।আল্লাহর দান বাতাস যখন ফজরের আজানের পরপরই বয়ে আসে আমি তখনই ঘুমে ঢলে যায়। ভোর ৫ টার পর আমি কখনো ঘুমায় না কিন্তু প্রকৃতি আমাকে ঘুম পাড়ায় এখন সেই সময়। বেড়েছে তাপমাত্রা আর সাথে মশা।ডালপালা কর্তনের ফলে একটা উঠতি বয়সী গাছ নিহত হয়েছে আর অসংখ্য শোকরিয়া আল্লাহ যা করেন ভলোর জন্যই করেন।গাছ মরাটা আমি জ্বীনের জন্য ভাবছিলাম, পরে নিশ্চিত হলাম একটা বাড়ন্ত চারাকে সমস্ত ডালপালা ছেঁটে বাঁচতে দেওয়া হয়নি ভুলবশত। #মধ্যরাত ে নির্ঘুমের গল্প

রহস্যের সঙ্গে

ফোনে এতক্ষণ আমি রঙ্গিলা ফানুস ২ নাটক দেখতেছিলাম, ফেইসবুক এ ঢুকে নোটিফিকেশন চেক করে আরেকটা ভিডিও প্লে করি,আমি আলোর দিকে মুখ করে ডার্ক ইডিটিং একটা ছবি দেখি।এমনি নজরে আসে আমার বাম চোখ লাল তারপর ওই ক্যামেরা অন করে দেখতে চেষ্টা করি দেখা যায় না।পরে ভালো মতন দেখতে চোখের ছবি তুলে দেখি চোখের এই অবস্থা। আর গতকাল রাতে আতর ও আগরবাতি গন্ধ পাওয়ার পর থেকে বাম হাতের কব্জি তে প্রচুর পেইন কোনো ভাবে নাড়াতে পারি না, রাতে পেইন নিয়ে ঘুমায় গেছিলাম সকালে ও ব্যাথা। হাতে কোনো রকম আঘাত পায়নি আমি। আমার বাম চোখ ও অসম্ভব লাল হাতে ধরলে পেইন ফিল হয় না, শুধু জয়েন্ট নাড়ানো যায় না,অনেক বেশি পরিমাণ পেইন। পেইন ত দেখানো সম্ভব না। হাত ফুলেও নাই  তবে চোখ লাল কতটা আপনারাই দেখেন।আমি কোনো ঘটনা ফান করে লেখছি না আমি শেয়ার করতেছি। বি দ্র চোখ আমার বড় ওই, এটা নিয়ে মজা না করলে খুশি হবো আমি।  আর আমি কি লেখব না লেখব আপনাদের বলে লিখতে হবে, আমার সাথে যে ঘটনা ঘটে আমি শেয়ার করার জন্য একান্তই নিজস্ব ব্যাপার আমার। তবে ভাবতেছি আগামীকাল এই জায়গা ছেড়ে বাসায় চলে যাবো।মনে হয় না বেশিক্ষণ থাকতে পারব।একটা মানুষ পাগল হওয়ার বাকি আছে।সারাক্ষণ ...

রহস্য

ছবি
  শনিবার কলেজ আসি তারপর থেকে শরীর যে কি পরিমাণ খারাপ যাচ্ছে আল্লাহ জানে একমাত্র,জানালা খোলা ছিল দক্ষিণ দিকে কলেজ টাই সুনশান-নিস্তব্ধ নিরবতা যতদূর চোখ যায় ফাকা মাঠ রাস্তা ফসলি জমি পুকুর আর দুই একটা গাছ চোখে পড়ে,বিশাল একটা জায়গা দেখা যায় সবটাই জনশূন্য, দক্ষিণ পূর্ব দিকে গেলে কিছু বাড়ি ঘর। কলেজ এর পূর্ব সাইডে রেললাইন এর পাশে মোটামুটি বড় একটা পুকুর খাল উর্বর জমি,বড় একটা কড়ই গাছ আছে খুব পুরনো, যাই হোক এইসব ঝোপঝাড় এ জ্বিন আছে। আমি সেদিন ভয় পাই একটা বাঁশির শব্দ দূর থেকে ভেসে আসছিলো,গান শুনছিলাম ফোনে কানে হেডফোন গুঁজে, বাঁশির শব্দ শুনার আগেই একটা কুকুর এসে সামনে দিয়ে যায়,রাস্তায় লাইটের কারছে দেখা যায়, রাত একটা পর্যন্ত পূর্নিমার চাঁদের আলো ঝলমল করে জানালা দিয়ে আসে আমার রুমে।কুকুর যাওয়া সময়টা তিনটা বাজার বিশ মিনিট আগে মানে মাঝরাতে ২টা ৪০ এ হবে তার ঠিক পরপরই কি সুন্দর একটা বাঁশির শব্দ, এই শব্দে আমি গানের কথা ও ভুলে যায় খুব মুগ্ধ হয়ে শুনতেছি,হঠাৎ মনে পড়ে আরে চিনাইর এলাকায় যে বড়ভাই বাঁশি বাজায় সে ত বিদেশে। মূহুর্তে গায়ে কাটা দিয়ে উঠে সেই ভয়টা এখনো আছে তাই এখন পিছন ফিরে লেখতেছি শয্যায় আগেই ঠিক ম...

অবহেলিত এই গল্প

  আসার পরে শুধু কল দিয়ে বাসায় বলছি আমি কলেজ এ পৌঁছে গেছি।তারপর থেকে ফোন সাইলেন্স করি না বাসা থেকে কল দিবে তাই। একটা কলও দেয়নি,চারদিন অপেক্ষা করে নক করছি তাও বিরক্তিকর যেন।আমার ফোনে এম্বি আছে বাসার ফোনে এমবি আছে, হোয়াটসঅ্যাপ ইমু কানেক্টেড করা আছে তাও একবার কল দিয়ে কেমন আছি জিগ্যেস করার প্রয়োজন মনে করে নাই। আমি অন্তত সবার এত বিরক্তি কারণ। মেসেজ দিয়ে জিগ্যেস করছি কেমন আছে সবাই অনেক বেশি বিরক্ত আমার উপর। তারপর আর কথা বাড়ানোর সাহস হয়নি কারেন্ট নাই বলছিলাম জাস্ট অনেক কথা শুনতে হলো।বাড়ির বাইরে এসে হয়তো ডিপ্রেশন নাই প্যারা নাই চিল আর চিল লাইফে।আমি অল্প কেঁদেছি কষ্ট কমে গেছে অনেকটা।এতটা কেয়ারলেস আমি নিজেকে দূরেই রাখি।নর্মালিও আমি কারো সাথে মিশি তাদের কথা বলি না আমি খারাপ বদমেজাজি উগ্র উদ্ভব টাইপের। আমার এখন চিৎকার করে কাঁদতে ইচ্ছে করছে বাসার সাথে ডিসকানেকটেড হতে ইচ্ছে করছে সব জায়গায় ব্লক করে রাখি।আমার পুরা লাইফটা এভাবে হেলাফেলা করে জ্বালিয়ে পুড়িয়ে আঙ্গার হইছে। আমার আশেপাশের কোনো সমস্যা ওই সমস্যা না।মেন্টাল সাপোর্ট জীবনে খুব দরকারি।যাই হোক আলহামদুলিল্লাহ আমি ভালো আছি এখনো মন মানসিকতা কতটুকু ...