পোস্টগুলি

ব্যবসায় নিয়ে ভাবছি

 ব্যবসা হলো পৃথিবীর সবচেয়ে সম্মানীয় পেশা। ব্যবসায় শিক্ষা নিয়ে পড়াশোনার সূত্র না বাস্তবতার সূত্রে বেশ কিছু দিন ধরে ব্যবসায় নিয়ে নতুন চিন্তা ভাবনা গবেষণা সবকিছুই। নিজে ব্যবসায়ী হতে চেয়েছিলাম লক ডাউন এ বিনা লাভে পরে পরিবার চোখে আঙুল দিয়ে এলাকায় আমাদের পূর্ব ব্যবসায়ের দেনা এবং ক্ষতির কথা মনে করিয়ে দিলো।এখনো আমরা অনেক মানুষের কাছে বাকি নেওয়ার পণ্যের অনেক টাকা পাওনা।আমি ত হতাশ হয়েছিই।তারপর থেকে বিজনেস নিয়ে চিন্তা চেতনা, কিভাবে মানুষ ঠিকে থাকে তাদের এত রাতারাতি বনেদি বনে যাওয়ার রহস্য কি!খুজে খুজে ১০ টা ব্যবসায়ি অন্তত সৎ পাইছি সবার অবস্থান ধ্বংসের মুখোমুখি কারণ কালোবাজারি চোরাচালানের জন্য, তারা ত বৈধ্য ভবে হালাল উপায়ে বিজনেস করে। আমি নিশ্চিত তারাই জান্নাতে যাওয়ার জন্য উপযুক্ত। আর বিজনেস এর টেকনিক দেখলে আপনি এতটাই বোকা বনে যাবেন কল্পনা ও করতে পারবেন না।আসুন ব্যবসার মতো সম্মানীয় পেশাতে সবাই সৎ উপারে ব্যবসায় করি। এই ইহকালটা ৬০ বছরে সীমাবদ্ধ তারপর যতদিন বাচবেন বোনাস।পরকাল বলে একটা জিনিস আছে, মানুষের টাকায় ওজন কম দাম বেশি রাখার মানে কি, মজুত করে খাবার সংকট করলে রাতারাতি বনেদি হবেন তবে সুখ পাবে...

রহস্যের সঙ্গে

ফোনে এতক্ষণ আমি রঙ্গিলা ফানুস ২ নাটক দেখতেছিলাম, ফেইসবুক এ ঢুকে নোটিফিকেশন চেক করে আরেকটা ভিডিও প্লে করি,আমি আলোর দিকে মুখ করে ডার্ক ইডিটিং একটা ছবি দেখি।এমনি নজরে আসে আমার বাম চোখ লাল তারপর ওই ক্যামেরা অন করে দেখতে চেষ্টা করি দেখা যায় না।পরে ভালো মতন দেখতে চোখের ছবি তুলে দেখি চোখের এই অবস্থা। আর গতকাল রাতে আতর ও আগরবাতি গন্ধ পাওয়ার পর থেকে বাম হাতের কব্জি তে প্রচুর পেইন কোনো ভাবে নাড়াতে পারি না, রাতে পেইন নিয়ে ঘুমায় গেছিলাম সকালে ও ব্যাথা। হাতে কোনো রকম আঘাত পায়নি আমি। আমার বাম চোখ ও অসম্ভব লাল হাতে ধরলে পেইন ফিল হয় না, শুধু জয়েন্ট নাড়ানো যায় না,অনেক বেশি পরিমাণ পেইন। পেইন ত দেখানো সম্ভব না। হাত ফুলেও নাই  তবে চোখ লাল কতটা আপনারাই দেখেন।আমি কোনো ঘটনা ফান করে লেখছি না আমি শেয়ার করতেছি। বি দ্র চোখ আমার বড় ওই, এটা নিয়ে মজা না করলে খুশি হবো আমি।  আর আমি কি লেখব না লেখব আপনাদের বলে লিখতে হবে, আমার সাথে যে ঘটনা ঘটে আমি শেয়ার করার জন্য একান্তই নিজস্ব ব্যাপার আমার। তবে ভাবতেছি আগামীকাল এই জায়গা ছেড়ে বাসায় চলে যাবো।মনে হয় না বেশিক্ষণ থাকতে পারব।একটা মানুষ পাগল হওয়ার বাকি আছে।সারাক্ষণ ...

রহস্য

ছবি
  শনিবার কলেজ আসি তারপর থেকে শরীর যে কি পরিমাণ খারাপ যাচ্ছে আল্লাহ জানে একমাত্র,জানালা খোলা ছিল দক্ষিণ দিকে কলেজ টাই সুনশান-নিস্তব্ধ নিরবতা যতদূর চোখ যায় ফাকা মাঠ রাস্তা ফসলি জমি পুকুর আর দুই একটা গাছ চোখে পড়ে,বিশাল একটা জায়গা দেখা যায় সবটাই জনশূন্য, দক্ষিণ পূর্ব দিকে গেলে কিছু বাড়ি ঘর। কলেজ এর পূর্ব সাইডে রেললাইন এর পাশে মোটামুটি বড় একটা পুকুর খাল উর্বর জমি,বড় একটা কড়ই গাছ আছে খুব পুরনো, যাই হোক এইসব ঝোপঝাড় এ জ্বিন আছে। আমি সেদিন ভয় পাই একটা বাঁশির শব্দ দূর থেকে ভেসে আসছিলো,গান শুনছিলাম ফোনে কানে হেডফোন গুঁজে, বাঁশির শব্দ শুনার আগেই একটা কুকুর এসে সামনে দিয়ে যায়,রাস্তায় লাইটের কারছে দেখা যায়, রাত একটা পর্যন্ত পূর্নিমার চাঁদের আলো ঝলমল করে জানালা দিয়ে আসে আমার রুমে।কুকুর যাওয়া সময়টা তিনটা বাজার বিশ মিনিট আগে মানে মাঝরাতে ২টা ৪০ এ হবে তার ঠিক পরপরই কি সুন্দর একটা বাঁশির শব্দ, এই শব্দে আমি গানের কথা ও ভুলে যায় খুব মুগ্ধ হয়ে শুনতেছি,হঠাৎ মনে পড়ে আরে চিনাইর এলাকায় যে বড়ভাই বাঁশি বাজায় সে ত বিদেশে। মূহুর্তে গায়ে কাটা দিয়ে উঠে সেই ভয়টা এখনো আছে তাই এখন পিছন ফিরে লেখতেছি শয্যায় আগেই ঠিক ম...

অবহেলিত এই গল্প

  আসার পরে শুধু কল দিয়ে বাসায় বলছি আমি কলেজ এ পৌঁছে গেছি।তারপর থেকে ফোন সাইলেন্স করি না বাসা থেকে কল দিবে তাই। একটা কলও দেয়নি,চারদিন অপেক্ষা করে নক করছি তাও বিরক্তিকর যেন।আমার ফোনে এম্বি আছে বাসার ফোনে এমবি আছে, হোয়াটসঅ্যাপ ইমু কানেক্টেড করা আছে তাও একবার কল দিয়ে কেমন আছি জিগ্যেস করার প্রয়োজন মনে করে নাই। আমি অন্তত সবার এত বিরক্তি কারণ। মেসেজ দিয়ে জিগ্যেস করছি কেমন আছে সবাই অনেক বেশি বিরক্ত আমার উপর। তারপর আর কথা বাড়ানোর সাহস হয়নি কারেন্ট নাই বলছিলাম জাস্ট অনেক কথা শুনতে হলো।বাড়ির বাইরে এসে হয়তো ডিপ্রেশন নাই প্যারা নাই চিল আর চিল লাইফে।আমি অল্প কেঁদেছি কষ্ট কমে গেছে অনেকটা।এতটা কেয়ারলেস আমি নিজেকে দূরেই রাখি।নর্মালিও আমি কারো সাথে মিশি তাদের কথা বলি না আমি খারাপ বদমেজাজি উগ্র উদ্ভব টাইপের। আমার এখন চিৎকার করে কাঁদতে ইচ্ছে করছে বাসার সাথে ডিসকানেকটেড হতে ইচ্ছে করছে সব জায়গায় ব্লক করে রাখি।আমার পুরা লাইফটা এভাবে হেলাফেলা করে জ্বালিয়ে পুড়িয়ে আঙ্গার হইছে। আমার আশেপাশের কোনো সমস্যা ওই সমস্যা না।মেন্টাল সাপোর্ট জীবনে খুব দরকারি।যাই হোক আলহামদুলিল্লাহ আমি ভালো আছি এখনো মন মানসিকতা কতটুকু ...
 আমার চোখের পানি গুলো অন্তত মিথ্যে ছিল না,মিথ্যে নাটকের কান্না নিশ্চুপ হয় না 

রহস্যময় গল্পের শেষ

ছবি
  একটা ফেক আইডির জন্য এই তিনদিনে আমার সুন্দর সাজানো গুছানো জীবন তছনছ হয়ে গেছে। কতবড় সাহস নিয়ে আমার নাম দিয়ে আইডি খুলে আমার।আবার আমার পেইজের পোস্ট শেষ করে পোস্টে লাইক করে। তখনই সন্দেহ হইছিলো তারপর আইডি লিংক রাখি, আজকে শো করে আইডিটা নাই ফেইসবুকেই লিংক সেভ করছি। এই আইডিটা সন্দেহ ছিল, অবশ্য আমার কোনো রকম ক্ষতি কীা চোখে পড়েনী,তবে খুঁজে খুঁজে কোন মেয়ে ঠিকই আমাকে বয়ফ্রেন্ড রে ভয়েস দে নক দে। হে বেডার মতন আমি মনে করে কথা ক🙄,গলা হুবহু আমার মতন বলে, 🙂😆আমি কিন্তু কোনো ফেক আইডি ইউজ করি না,আগের আইডি ডিলিট ্সবখানে নাম ছবি সহ একাউন্ট 🙄😶আমি ফেক আইডি চালানোর প্রশ্নই উঠে না।এমন একটা মানসিক ডিপ্রেশন এ পড়ে গেছি আল্লাহ জানে শুধু, আমার কান্না ছাড়া রাতে কোনো উপায় ছিল না, পরিস্থিতি এমন হওয়ার কথা ছিল 🙄যেই কাজটা করছে ভালো করে নাই আমি ঠিকই খুঁজে বের করতে পারব।একটা মেয়ের সম্পের্ক ফাটল ধরাইছে আমারে কাঁদাইছে আর আমি এখনো চুপ।আরে বাবারি আমি কারো সাথে রিলেশন করি নাই, ফেইসবুকের লাইক গুনে গুনে সন্দেহ 😷 কই যামু। আমি সকালে বুঝতে পারছি আমার শুধু তাকে নই কাউকেই দরকার নাই। কারণ যে মানুষ বিশ্বাস করে না তারে আমি কিভা...

রহস্যময়

ছবি
 আলো ছায়ার খেলা  সন্ধ্যা নামে মনের আকাশে  হয়তো কোনো এক রহস্যময় গল্পের শেষটা শুরু হয়ে আবারও শেষ হয়ে গেলো... রহস্যময়