পোস্টগুলি

মাথা ঘুরায় বমি আসে

 মাঝে-মধ্যে মনে হচ্ছে মাথা ঘুরছে, ভার্টিগো নয় তো? লক্ষণগুলি চিনে নিন... শুধু স্ট্রেস নয়, যে কোনও মানসিক সমস্যা থেকে আকছাড় মাথা ঘোরে। আসলে একটা নিরাপত্তাহীনতা কাজ করে। আর তার থেকেই মাথা ঘোরে।মাথাঘোরা, কানে আওয়াজ আসা, হাঁটার সময় বেসালাম হয়ে যাওয়া সাধারণত ভার্টিগো (Vertigo)-র লক্ষণ। এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক: বয়স্করা প্রায়ই বলেন চলাফেরা করতে গিয়ে টাল খাচ্ছি। মাথা ঘুরছে। বিশেষ করে যাদের ছেলেমেয়েরা বিদেশে থাকে। বেশির ভাগ ক্ষেত্রে এঁদের একাকীত্ব গ্রাস করে। সঙ্গে অসহায় বোধ, নিরাপত্তাহীনতা। আর তার বহিঃপ্রকাশ হয় ওই টাল খাওয়া দিয়ে। অথচ যদি জিজ্ঞেস করা হয় আপনি কি পড়ে গিয়েছেন কখনও, বা কেউ কি বলে আপনি টাল খাচ্ছেন, উত্তর আসবে, না। মানে ভীতি থেকে মাথা ঘোরে। আবার মাথা ঘুরলে একটা ভয় কাজ করে, এই বুঝি পড়ে যাব। তার থেকে টেনশন, ভীতি তৈরি হয়। হ্যাঁ। স্ট্রেস থেকেও মাথা ঘোরে। শুধু স্ট্রেস নয়, যে কোনও মানসিক সমস্যা থেকে আকছাড় মাথা ঘোরে। ধরুন, আপনাকে কয়েকটা ইট পাশাপাশি সাজিয়ে তার ওপর দিয়ে হাঁটতে বলা হল। দিব্যি হেঁটে চলে যাবেন। কিন্তু যদি সেই ইটগুলোকে ১০ ফুট উঁচু করে দিয়ে হাঁটতে বলা হয়, পারবেন না। মাথা ঘুরে প...

আজকের আপডেট

 পূজার ছুটি শেষে আপডেট আজকের দিন  ইউটিউব কিভাবে ডিজেবল করব যাতে আর কোনো ভাবেই ইউজ না করতে পারে। আম্মু সহ ঘরে আব্বু বোন টু মেরে বসে ইউটিউব দেখে 😑দেখুক দেখতে মানা করি নাই, খাবার দাবার ফেলে রান্না করা ছেড়ে ইউটিউব দেখে 😶আমি বাড়িতে আসার পরে ফোন চেক করছি ৭১৬ পর্ব একমাসে দেখে ফেলে সার্চ করে 🙂প্রযুক্তি আমার বাসায় অভিশাপ, বাসায় ত ওয়াই ফাই ও নাই, বিকল্প হিসেবে ফোন ২ জি করে করতাম 😊😴আজকে সকালে কোনো রকমে হাফ প্লেট খেয়ে নৌকা ধরতে গেছিলাম, রাস্তায় গাড়ি পেয়ে হাফ রাস্তা যাই তারপর আগের নৌকা ঘাটে খালি পায়,ওই নৌকা দিয়ে শহরে পৌঁছে কাদা ভেঙে মেইন রোডে পৌঁছে দেখি আরেকটু পরে হসপিটাল, তারপর থেকে হসপিটাল ঘুরতে ঘুরতে সব হসপিটাল ঘোরা শেষ, আলহামদুলিল্লাহ আমি এখন জানি কোন হসপিটাল কোন ডাক্তার বসে 🥵পুরা শহর খুজে ওই একটা হসপিটাল বের করি সেখানে আবার আমি যারে দেখামু সেই ডাক্তার পায় নাই। যারে পাইছি ওনি ৩ টায় বসবে।তারপর বাসায় কল ফেন্ডকে কল দিয়ে ওই হসপিটাল জানি।এরপরে আবার সে হাসপাতাল বের করি,হাসপাতাল বন্ধ কতক্ষণ দাড়ায় থাকি কেউ এসে খুলবে পরে ওইদিকে কি আছে দেখতে গিয়ে দেখি হসপিটাল আরেকটা এবং এটাই আমার কাঙ্খিত ?...

Bangladesh Career Olympiad

ছবি
 🔴⬜বাংলাদেশ ক্যারিয়ার অলিম্পিয়াডে আপনি কেনো অংশগ্রহন করবেন?   ➡️যেহেতু প্রতিযোগীতাটি সারাদেশব্যাপী হবে সারা দেশের মেধাবীদের সাথে নিজের একটা সমন্বয় করতে পারবেন।   ➡️পাবেন সার্টিফিকেট, ক্রেস্ট, মেডেল,লেপটপ সহ আকর্ষনীয় পুরষ্কার।  সার্টিফিকেট টি তথা ভবিষ্যতে আপনার সিভিকে যে কতুটকু সহায়তা করবে তা সময়মতো বুঝতে পারবেন। ( তাছাড়া তিন ক্যাটাগরিতে ১ম তিন জন ১০ লাখ টাকা করে পাবেন) ➡️ নেটওয়ার্কিং ,  সারা দেশের মেধাবীদের সাথে ও সম্মানিত বিসিএস ক্যাডার শিক্ষকদের সাথে কমিনিউকেশন বৃদ্ধি পাবে।   🟥⬛ বাংলাদেশ ক্যারিয়ার অলিম্পিয়াডে কেনো দায়িত্ব নিবেন?  ➡️প্রথমত আপনার সাংগাঠনিক দক্ষতা বৃদ্ধি পাবে। নেটওয়ার্কিং তৈরি হবে অনেক, সকল পর্যায়ের এবং সকল জেলার মানুষেদর সাথে মেশার সুযোগ।  ➡️কমিনিউকেশন স্কিল ডেবেলপ হবে, বাংলাদেশের অংশগ্রহনকারী  সকল পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের সাথে যোগাযোগ বৃদ্ধি পাবে এবং তাদের সাথে নিজেকে তুলনা করতে পারবেন!  ➡️সম্মানিত বিসিএস ক্যাডার গাজী মীজানুর রহমান স্যার ও শাকিল আল আমীন স্যার দের সাথে যোগাযোগ করতে পারবে ও স্...

মধ্যরাতের নির্ঘুমের গল্প

  বিদুৎ অফিস থেকে বিদুৎ বন্ধ করে দিছে এটাই লোডশেডিং। প্রকৃতি দক্ষিণ দিকে আসা ঠান্ডা বাতাস বন্ধ করে দিছে এইটা আমার জন্য গজব😑 পাঁচ দিন ধরে রাতে দক্ষিণ দিকে আসা বন্ধ বাতাস।আমি ঘুমাতে না পারার একমাত্র কারণ। বৈদ্যুতিক পাখা সারাক্ষণ চলছে ঠিকই খুব বেশি ক্লান্ত না হলেও আমাকে ঘুম পারাতে পারছে না।আল্লাহর দান বাতাস যখন ফজরের আজানের পরপরই বয়ে আসে আমি তখনই ঘুমে ঢলে যায়। ভোর ৫ টার পর আমি কখনো ঘুমায় না কিন্তু প্রকৃতি আমাকে ঘুম পাড়ায় এখন সেই সময়। বেড়েছে তাপমাত্রা আর সাথে মশা।ডালপালা কর্তনের ফলে একটা উঠতি বয়সী গাছ নিহত হয়েছে আর অসংখ্য শোকরিয়া আল্লাহ যা করেন ভলোর জন্যই করেন।গাছ মরাটা আমি জ্বীনের জন্য ভাবছিলাম, পরে নিশ্চিত হলাম একটা বাড়ন্ত চারাকে সমস্ত ডালপালা ছেঁটে বাঁচতে দেওয়া হয়নি ভুলবশত। #মধ্যরাত ে নির্ঘুমের গল্প

ব্যবসায় নিয়ে ভাবছি

 ব্যবসা হলো পৃথিবীর সবচেয়ে সম্মানীয় পেশা। ব্যবসায় শিক্ষা নিয়ে পড়াশোনার সূত্র না বাস্তবতার সূত্রে বেশ কিছু দিন ধরে ব্যবসায় নিয়ে নতুন চিন্তা ভাবনা গবেষণা সবকিছুই। নিজে ব্যবসায়ী হতে চেয়েছিলাম লক ডাউন এ বিনা লাভে পরে পরিবার চোখে আঙুল দিয়ে এলাকায় আমাদের পূর্ব ব্যবসায়ের দেনা এবং ক্ষতির কথা মনে করিয়ে দিলো।এখনো আমরা অনেক মানুষের কাছে বাকি নেওয়ার পণ্যের অনেক টাকা পাওনা।আমি ত হতাশ হয়েছিই।তারপর থেকে বিজনেস নিয়ে চিন্তা চেতনা, কিভাবে মানুষ ঠিকে থাকে তাদের এত রাতারাতি বনেদি বনে যাওয়ার রহস্য কি!খুজে খুজে ১০ টা ব্যবসায়ি অন্তত সৎ পাইছি সবার অবস্থান ধ্বংসের মুখোমুখি কারণ কালোবাজারি চোরাচালানের জন্য, তারা ত বৈধ্য ভবে হালাল উপায়ে বিজনেস করে। আমি নিশ্চিত তারাই জান্নাতে যাওয়ার জন্য উপযুক্ত। আর বিজনেস এর টেকনিক দেখলে আপনি এতটাই বোকা বনে যাবেন কল্পনা ও করতে পারবেন না।আসুন ব্যবসার মতো সম্মানীয় পেশাতে সবাই সৎ উপারে ব্যবসায় করি। এই ইহকালটা ৬০ বছরে সীমাবদ্ধ তারপর যতদিন বাচবেন বোনাস।পরকাল বলে একটা জিনিস আছে, মানুষের টাকায় ওজন কম দাম বেশি রাখার মানে কি, মজুত করে খাবার সংকট করলে রাতারাতি বনেদি হবেন তবে সুখ পাবে...

রহস্যের সঙ্গে

ফোনে এতক্ষণ আমি রঙ্গিলা ফানুস ২ নাটক দেখতেছিলাম, ফেইসবুক এ ঢুকে নোটিফিকেশন চেক করে আরেকটা ভিডিও প্লে করি,আমি আলোর দিকে মুখ করে ডার্ক ইডিটিং একটা ছবি দেখি।এমনি নজরে আসে আমার বাম চোখ লাল তারপর ওই ক্যামেরা অন করে দেখতে চেষ্টা করি দেখা যায় না।পরে ভালো মতন দেখতে চোখের ছবি তুলে দেখি চোখের এই অবস্থা। আর গতকাল রাতে আতর ও আগরবাতি গন্ধ পাওয়ার পর থেকে বাম হাতের কব্জি তে প্রচুর পেইন কোনো ভাবে নাড়াতে পারি না, রাতে পেইন নিয়ে ঘুমায় গেছিলাম সকালে ও ব্যাথা। হাতে কোনো রকম আঘাত পায়নি আমি। আমার বাম চোখ ও অসম্ভব লাল হাতে ধরলে পেইন ফিল হয় না, শুধু জয়েন্ট নাড়ানো যায় না,অনেক বেশি পরিমাণ পেইন। পেইন ত দেখানো সম্ভব না। হাত ফুলেও নাই  তবে চোখ লাল কতটা আপনারাই দেখেন।আমি কোনো ঘটনা ফান করে লেখছি না আমি শেয়ার করতেছি। বি দ্র চোখ আমার বড় ওই, এটা নিয়ে মজা না করলে খুশি হবো আমি।  আর আমি কি লেখব না লেখব আপনাদের বলে লিখতে হবে, আমার সাথে যে ঘটনা ঘটে আমি শেয়ার করার জন্য একান্তই নিজস্ব ব্যাপার আমার। তবে ভাবতেছি আগামীকাল এই জায়গা ছেড়ে বাসায় চলে যাবো।মনে হয় না বেশিক্ষণ থাকতে পারব।একটা মানুষ পাগল হওয়ার বাকি আছে।সারাক্ষণ ...

রহস্য

ছবি
  শনিবার কলেজ আসি তারপর থেকে শরীর যে কি পরিমাণ খারাপ যাচ্ছে আল্লাহ জানে একমাত্র,জানালা খোলা ছিল দক্ষিণ দিকে কলেজ টাই সুনশান-নিস্তব্ধ নিরবতা যতদূর চোখ যায় ফাকা মাঠ রাস্তা ফসলি জমি পুকুর আর দুই একটা গাছ চোখে পড়ে,বিশাল একটা জায়গা দেখা যায় সবটাই জনশূন্য, দক্ষিণ পূর্ব দিকে গেলে কিছু বাড়ি ঘর। কলেজ এর পূর্ব সাইডে রেললাইন এর পাশে মোটামুটি বড় একটা পুকুর খাল উর্বর জমি,বড় একটা কড়ই গাছ আছে খুব পুরনো, যাই হোক এইসব ঝোপঝাড় এ জ্বিন আছে। আমি সেদিন ভয় পাই একটা বাঁশির শব্দ দূর থেকে ভেসে আসছিলো,গান শুনছিলাম ফোনে কানে হেডফোন গুঁজে, বাঁশির শব্দ শুনার আগেই একটা কুকুর এসে সামনে দিয়ে যায়,রাস্তায় লাইটের কারছে দেখা যায়, রাত একটা পর্যন্ত পূর্নিমার চাঁদের আলো ঝলমল করে জানালা দিয়ে আসে আমার রুমে।কুকুর যাওয়া সময়টা তিনটা বাজার বিশ মিনিট আগে মানে মাঝরাতে ২টা ৪০ এ হবে তার ঠিক পরপরই কি সুন্দর একটা বাঁশির শব্দ, এই শব্দে আমি গানের কথা ও ভুলে যায় খুব মুগ্ধ হয়ে শুনতেছি,হঠাৎ মনে পড়ে আরে চিনাইর এলাকায় যে বড়ভাই বাঁশি বাজায় সে ত বিদেশে। মূহুর্তে গায়ে কাটা দিয়ে উঠে সেই ভয়টা এখনো আছে তাই এখন পিছন ফিরে লেখতেছি শয্যায় আগেই ঠিক ম...